বাংলা ম্যাগাজিন ব্লগ। আপনার লেখা গল্প কিংবা কবিতাটি পোস্ট করুন এখানে। ●Name চিহ্নিত বক্সে আপনার সম্পূর্ণ নাম দিন । ● Email চিহ্নিত বক্সে আপনার ইমেইল এড্রেস দিন । ●মেসেজ বক্সে লেখার শিরোনাম, লেখকের নামসহ আপনার লিখাটি দিন । Send বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথেই পোস্টটি ওয়েবসাইট এ পাবলিশ হয়ে যাবে।
আপনার লেখা গল্প কিংবা কবিতাটি পোস্ট করুন এখানে। মেসেজ বক্সে লেখার শিরোনাম, লেখকের নামসহ লিখা দিন।
গল্পের নাম এ কেমন
তার সাথে আমার প্রথম দেখা হয়েছিলো রামপুরা ব্রীজে,
তার নাম রাহান রাহানের সাথে আমার পরিচয় ফেসবুকে ও আমার ছবি দেখে প্রছন্দ করে , ওর সাথে খাইতে শুইতে গোসল করতেও কথা এতো কথা , অনেক কথা বলতাম, ও আমাকে বললো চলো কাল াদেখা করি , সেই আমার আর রাহানের প্রথম দেখা হলো রামপুরা ব্রীজে , দাড়াই আছি ও আমাকে চিনছিলো না আমি বলতে লাগলাম ফোনে দেখ আমি বলতে লাগলাম কালো চশমা পরে দাড়াই আছি অনেক ঘেটেঘুটে আমাকে খুজে পেলো, আমি কিছুক্ষণ তাকায় থেকে বললাম চলবে এইটুকু সুন্দয্য আছে, ৃৃৃৃরাহান বললো চলো কোথাও বসি বনশ্রী একটা রেস্টুনে বসলাম গল্পকরলাম, বনশ্রী থেকে আসার পথে একটা ফুলের াদোকান দেখলো আর অমনি রাহান রিকসা থেকে নেমে ফুল কিনে নিয়ে আসলো আমাকে বললো আই লাভইউ আমি বললাম আই। লাভ ইউ টু,,,, এই গুড়া গুড়িমারা করতে করতে সধ্ন্যা ৭:০বাজলো ওবাসায় চলে যাবে, আমার হাত থেকে একটা গুলাপ দিয়ে বললাম তুমি বাসায় গিয়ে এই ফুলটাকে সাজায় রাখবে , নাৃ , কল কলল কল ইু ব উিঔ ও
তার নাম রাহান রাহানের সাথে আমার পরিচয় ফেসবুকে ও আমার ছবি দেখে প্রছন্দ করে , ওর সাথে খাইতে শুইতে গোসল করতেও কথা এতো কথা , অনেক কথা বলতাম, ও আমাকে বললো চলো কাল াদেখা করি , সেই আমার আর রাহানের প্রথম দেখা হলো রামপুরা ব্রীজে , দাড়াই আছি ও আমাকে চিনছিলো না আমি বলতে লাগলাম ফোনে দেখ আমি বলতে লাগলাম কালো চশমা পরে দাড়াই আছি অনেক ঘেটেঘুটে আমাকে খুজে পেলো, আমি কিছুক্ষণ তাকায় থেকে বললাম চলবে এইটুকু সুন্দয্য আছে, ৃৃৃৃরাহান বললো চলো কোথাও বসি বনশ্রী একটা রেস্টুনে বসলাম গল্পকরলাম, বনশ্রী থেকে আসার পথে একটা ফুলের াদোকান দেখলো আর অমনি রাহান রিকসা থেকে নেমে ফুল কিনে নিয়ে আসলো আমাকে বললো আই লাভইউ আমি বললাম আই। লাভ ইউ টু,,,, এই গুড়া গুড়িমারা করতে করতে সধ্ন্যা ৭:০বাজলো ওবাসায় চলে যাবে, আমার হাত থেকে একটা গুলাপ দিয়ে বললাম তুমি বাসায় গিয়ে এই ফুলটাকে সাজায় রাখবে , নাৃ , কল কলল কল ইু ব উিঔ ও
স্বভাব - স্নেহাশিস পালিত
![]() |
বিভাগ -- অণুকবিতা
কবিতা -- স্বভাব
কথা -- স্নেহাশিস পালিত
তারিখ --০৫-০৮-৩০২৮
কুসুম ফোটে প্রকৃতির নিয়মে,
সৌরভ বিলায় আপন খেয়ালে...
অলির সন্ধানী দৃষ্টি কুসুমের পানে।
কুসুম জানে দুষ্টু অলির চাতুরী...
অস্থির নাগর সে, স্বার্থপর অতি,
লোলুপ দৃষ্টি হানে কারণে অকারণে!
স্থান -- বেলঘরিয়া, কোলকাতা/০৪-০৯-২০১৮
Copyright@Snehasis Palit
কবিতা -- স্বভাব
কথা -- স্নেহাশিস পালিত
তারিখ --০৫-০৮-৩০২৮
কুসুম ফোটে প্রকৃতির নিয়মে,
সৌরভ বিলায় আপন খেয়ালে...
অলির সন্ধানী দৃষ্টি কুসুমের পানে।
কুসুম জানে দুষ্টু অলির চাতুরী...
অস্থির নাগর সে, স্বার্থপর অতি,
লোলুপ দৃষ্টি হানে কারণে অকারণে!
স্থান -- বেলঘরিয়া, কোলকাতা/০৪-০৯-২০১৮
Copyright@Snehasis Palit
রূপান্তরিত জানোয়ার - সামিরুল রঞ্জু
![]() |
তাং ০৫/০৯/২০১৮ইং
সাধ আছে সাধ্য নাই,
বিলম্ব হলেও বুঝেছি এতোদিনে,
তোমায় পাওয়ার বাসনা ছাই।
মৃদু হাওয়ায় লুটোয় ছাই, ছাড়ে দীর্ঘশ্বাস।
ঝরো হাওয়ায় উড়ে পালায় ছাই, অনিচ্ছায় বনবাস।
সাধ, সেতো অমর, আমৃত্যু রঙের রঙিন দুনিয়ায়,
সাধের সাধ, অবিরাম, বিরামহীন চলা তার,
ডালপালা শাখাপ্রশাখা, লতাপাতায় গজায়।
গাড়ী চাই, বাড়ী চাই, নারী চাই,
নিত্যনতুন চাই, সোনারহরিণ চাই।
শাড়ী চাই, গহনা চাই,
হীরে বসানো নাকফুল, কানের দামী দুল চাই।
সিনেমাহলের রূপালি পর্দার সমান,
রঙ্গিন টিভিসেট চাই।
চামড়ায় দামী প্রসাধনীর ছোঁয়া চাই,
অফিস কামরায় কামিনীর ছায়া চাই।
পাই বা না পাই, চাওয়ার সীমা নাই,
চাই চাই চাই, একটা পেয়ে খুশী নই,
একের অধিক চাই,
শতগুণ, হাজারগুণ চাই, চাওয়ায় ক্লান্তি নাই।
টুঁটি চেপে ধরে, কেড়ে হলেও পেতে চাই,
পাকাপোক্ত, একেবারে নিজের করে চাই।
ন্যায়ে যদি নাই পাই,
পাপে ডুবে, অন্যায়েই চাই,
কাছা বেঁধে চাই, তবুও চাই চাই।
বিবেক গুঙিয়ে কাঁদে, কাঁদুক কতোক্ষন,
অসুখ মেশানো সুখে, ভরতি হওক মন।
আমি চাই, তোমার চেয়ে অধিক,
তুমি চাও, আমার চেয়ে অধিক।
বিরামহীন বেশী বেশী চাওয়ার,
অবিরাম বেশী বেশী পাওয়ার,
অসুস্থ প্রতিযোগিতায় মানুষ মশগুল,
আত্মভোলা, নিজেরা নিজেদের করছি খুন।
তবুও কমতি নাই, চাওয়ার এবং পাওয়ার,
মানুষ আমি, ভাবছি না একটিবার,
তালা ভেঙে, খুলে হৃদয়ের দোর।
মনুষ্যত্বের গলা টিপেছি, মানুষ নাম ভুলেছি,
আমি হচ্ছি, রূপান্তরিত জানোয়ার।
নব স্মৃতি মোহাম্মদ আলী
![]() |
৫/৮/১৮ খ্রিঃ
কালো পোষাকে গগন
ছেয়ে গেছে
অঝোরে ঝরছে বৃষ্টি
কিছু নব স্মৃতি তৈরি করতে
ল্যাম্পপোস্টের সামনে দাঁড়িয়ে
হাত বাড়িয়ে
বিশাল যানজট তৈরি করেছি।
আমি নাকি ট্রাফিক সিগনালের লাল সবুজ আলোর
দায়িক্তে আছি
সন্ধ্যা খুব নিকটে অবস্থান করছে
সন্ধ্যার পরেই কালো ধূসর আসবে।
তবে আমার কাজ আজীবন করলে একটা নব স্মৃতি তৈরি হবে।'
শৈশবের স্মৃতি - আঃ মমিন মন্ডল
![]() |
তাং- ০৫/০৯/২০১৮ইং
ছোট্র বেলায় খেলতাম আমি ধুলোবালিতে মিশে
কলাপাতার ঘর বানিয়ে থাকতাম রাজার বেশে,
রাণী হতো খেলার সাথী আর আমি হতাম রাজা
শুলা কেটে বিড়ি বানিয়ে টানতাম নেশার গাজা।
মাটি হাড়ি পাতিল দিয়ে করতাম বালি রান্না
হাড়ি যদি ভেঙ্গে যেত ধরতাম আমি কান্না,
কলার খোলে দাড়ি পাল্লা বানিয়ে খেলি আমি
সব মেয়ে বউ হতো আর আমি তাদের স্বামী।
বৃষ্টি হলে বর্ষাকালে বানাতাম যখন ভেলা
হাসি খুশিতে কাটে তখন মোদের সারাটি বেলা,
বৃষ্টি হলে বর্ষাকালে খাল বিল পানিতে থৈ থৈ
মন হতো মোর মাতুয়ারা কেমনে ঘরেতে রই।
স্বাধীনভাবে চলতাম আমি সারা গ্রাম ঘুরি
আদর স্নেহ করে আমায় বৃদ্ধ যুবা বুড়ি,
তখন ছিলাম স্বাধীন রাজ্যে রাজা হয়ে আমি
রাজা তখন ছিলাম আমি সবার কাছে দামি।
আমার রাজ্যে আমি রাজা বাকি সবাই হতো প্রজা
রাজ্য চালায় শক্ত হাতে আমিই সাহসী রাজা
বিচার করি ভালো মন্দের দেই কঠিন সাজা,
চোর পুলিশী খেলা করে পেতুম ও অনেক মজা।
বিদেশেতে যাইতাম আমি গাছের শাখায় ঘেষে
বিমান হতো মগ ঢাল আর পাতা হতো তা ভিসে,
বিদেশ যেয়ে রোজগার করি গাছের পাতা কড়ি
বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরে অন্য কিছু দুষ্টুমী ধরি।
মাটির পুতুল দিতেম বিয়ে বউ পাশের বাড়ি
বিয়ের জন্য পণ নিতাম কাঠাল পাতার কড়ি,
বউয়ের জন্য নিয়ে যেতাম নেকরা ছেড়া শাড়ি
রঙিন কাগজে নৌকা বানায় ভাসাইতাম তরি।
একলা একা বসে আমার পাগল মনটা ভাবে
শৈশবের ঐ দিনগুলো পাবো আমি কি আর ফিরে।
সময়ের স্রোত - স্নেহাশিস পালিত
![]() |
বিভাগ -- গদ্যকবিতা
কবিতা -- সময়ের স্রোত
কথা -- স্নেহাশিস পালিত
তারিখ -- ০৬-০৯-২০১৮
শুধুমাত্র গা ছাড়া ভাব যেন...
শিখিনি নিজের দায়িত্ব পালনে,
বিনা শ্রমে সফল হতে গিয়ে ---
মূল্যবোধে থাকি উদাসীন!
যেমন চলছে সময়ের স্রোত বেয়ে,
যে যার হাতের সাড়ে তিন হাত...
কেউ কম যাই না কোনোও মতে,
অন্যের বিশ্বাস নিয়ে জুয়া খেলি!
প্রযুক্তি দিয়েছে অনেক কিছু...
শুধু যুক্তিগ্রাহ্য করতে শিখিনি তা',
অবক্ষয়কে মদত দিতে দিতে ---
চলেছি খেয়ালে ভবিষ্যতের পথে!
নৈরাজ্যের যতকিছু রসায়ন,
দোসর করি স্বার্থের চোরা গলিতে...
গুছিয়ে নেওয়ার মন্ত্রটাকে জানি ---
শেষ কথা এই পাপের দুনিয়াতে!
স্থান -- বেলঘরিয়া, কোলকাতা/০৫-০৯-২০১৮
Copyright@Snehasis Palit
নদী ও আমি - মুতাকাব্বির মাসুদ
![]() |
নদী তোর নাম কী? -গঙ্গা!
নদী তোর নাম কী?-যমুনা!
নদী তোর নাম কী?- মেঘনা!
নদী তোর নাম কী?- পদ্মা!
যা তোরা!
তোদের জলে গোসল করে
আমার আর শুদ্ধ হওয়া যাবে না!
কেনো? নামে কী আসে-যায়?
নাম থেকেই জাতের পরিচয়
হিন্দু, মুসলিম,খ্রিষ্টান!
অধুনা মানুষের নয়!
আমি তো ঐ নদী চাই - গঙ্গা, যমুনা,
মেঘনা, পদ্মা নয়! কেনো ?
বলা যাবে না,
আমি হিন্দু নদীর হিন্দু জলে
সাঁতার কাটি না!
আমি নেংটা হয়ে গোসল সারি
তবু তোদের জলে নামবো না!
বৈশ্বিক সভ্যতায় সব বদলালেও
আমি বদলাবো না!
তোরা যা-ই বলিস
আমার মগজ থেকে
সাম্প্রদায়িক জলের ঢেউ
কখনো যাবে না !
আমি জেনে গেছি
নদী বদলে যাবে
জল বদলে পানি
কিংবা পানি বদলে জল হলেও
আমার চরিত্র বদলাবে না!
""'''""""""""""""""""""""""""""""""""""""
১৮-০৮-২০১৮
"''""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
ধূসর প্রতিবিম্ব - স্নেহাশিস পালিত
![]() |
বিভাগ -- গদ্যকবিতা
কবিতা -- ধূসর প্রতিবিম্ব
কথা -- স্নেহাশিস পালিত
তারিখ -- ০৪-০৯-২০১৮
জানি মুখই তো মনের আয়না...
আভ্যন্তরীণ অনুভূতির যত রসায়ন ---
ছায়া ফেলা মৌখিক অবয়বে!
সময় পাল্টেছে অনিবার্য নিয়মে,
প্রযুক্তির সাথে উন্নয়ন আকাশ ছোঁয়া...
তবুও জর্জরিত মানবিক অবক্ষয়!
কৃষ্টি, কলা, সভ্যতার অন্দরে দেখি ---
পরিকল্পিত একপেশে গোপন অভিসন্ধি...
চলে "নারীমুক্তির" বিজ্ঞাপিত স্লোগান!
শিক্ষা, কর্ম, সেবায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত...
পিছিয়ে নেই কোনও খানে, কোনোও মতে,
সংগ্রামে অগ্রণী কাঁধে কাঁধ রেখে।
তবুও মানব শিক্ষার গভীর গলদে ব্রাত্য...
বিতৃষ্ণার ছাপ চোখে নিয়ে বয়ে চলা ---
অভিশপ্ত শৃঙ্খলিত জীবনের ধূসর প্রতিবিম্ব!
স্থান -- বেলঘরিয়া, কোলকাতা/০৩-০৯-২০১৮
Copyright@Snehasis Palit
কবিতা -- ধূসর প্রতিবিম্ব
কথা -- স্নেহাশিস পালিত
তারিখ -- ০৪-০৯-২০১৮
জানি মুখই তো মনের আয়না...
আভ্যন্তরীণ অনুভূতির যত রসায়ন ---
ছায়া ফেলা মৌখিক অবয়বে!
সময় পাল্টেছে অনিবার্য নিয়মে,
প্রযুক্তির সাথে উন্নয়ন আকাশ ছোঁয়া...
তবুও জর্জরিত মানবিক অবক্ষয়!
কৃষ্টি, কলা, সভ্যতার অন্দরে দেখি ---
পরিকল্পিত একপেশে গোপন অভিসন্ধি...
চলে "নারীমুক্তির" বিজ্ঞাপিত স্লোগান!
শিক্ষা, কর্ম, সেবায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত...
পিছিয়ে নেই কোনও খানে, কোনোও মতে,
সংগ্রামে অগ্রণী কাঁধে কাঁধ রেখে।
তবুও মানব শিক্ষার গভীর গলদে ব্রাত্য...
বিতৃষ্ণার ছাপ চোখে নিয়ে বয়ে চলা ---
অভিশপ্ত শৃঙ্খলিত জীবনের ধূসর প্রতিবিম্ব!
স্থান -- বেলঘরিয়া, কোলকাতা/০৩-০৯-২০১৮
Copyright@Snehasis Palit
দুই ভূবণ - মোহাম্মদ দিলু
![]() |
০৪/০৯/১৮ইং
আমি পথের শিশু
পথেই আমার বসবাস,
আমরা খাই পান্তা ভাত
তোরা কোরমা পোলাও খাস্।
ভোরবেলায় ঘুম ভাঙ্গেঁ আমাদের
ঐ বিকট রেল গাড়ীর ডাকে,
তোরা তখন ঘুমাও আয়েশে
কতো সুখে নিয়ে যে মাকে।
আমরা ওতো কত সুখি
থাকি মায়ের আঁচল তলে,
আমাদের অসুখ হলে
সেরে যায় মায়ের চোখের জলে।
তোদের একটু জ্বর হলে
দেখাস্ গিয়ে মস্ত বড় ডাক্তার,
তোদের আজ আছে বলে
মস্ত বড় টাকার পাহাড়।
আমরা পথে চলি ভাই
লেখাপড়ার মোদের স্কুল নাই,
দুবেলা যাতে খেতে পারি
সেই আশাঁয় ভোরে উঠে পথে নেমে যাই।
তোরা উঠিস্ সকাল ১০টায়
উঠেই স্কুলে যাস্,
আমরা দুরে থেকে তাকিয়ে থাকি
যখন তোরা দামী জিনিস কিনে খাস্।।
কবিতাঃ সরল মন - তকবির হুসাইন
![]() |
তাং-০২-০৯-২০১৭
সরল মনে চলবে যখন
ভাববে সবাই বোকা,
সরল ভেবে সবাই তোমায়
দিয়ে যাবে ধোঁকা।
ভন্ডামী আর মিথ্যা কথা
সবই এখন চলে,
উচিত কথার নাই যে মুল্য
সত্য ভাসে জলে।
পাপের পথে চলছে মানুষ
লোভ লালসাই পড়ে,
পাপের সদাই করে মানুষ
ফিরছে আপন ঘরে।
একবার তুমি ভেবে দেখো
কোথায় তুমি ছিলে,
আবার তুমি যাবে কোথায়
টান লাগে না দিলে।
সময় তোমার ফুরিয়ে গেল
ছেড়ে যেতে হবে,
হঠাৎ করে যাবে চলে
আসবে কি আর ভবে।
যন্তর মন্তর - ডাঃশামস রহমান
![]() |
১৯ই ভাদ্র’১৪২৫
হীরকের দেশে চলে কষে কষে পীড়ন
দণ্ডের নেই যে শেষ
রাজা বলে যায় পারিষদ শুনে তাই,
বলে বেশ বেশ বেশ
ঘুমপাড়ানী গান গেয়ে যায় রাতে মা
শোনে সব পোলাপানে
যন্তর মন্তর আছে যত তন্ত্র হয় রাজার
অঙ্গুলি হেলনে
ঠুলি পড়া কলুর বলদ আছে যত ঘুরে
ঘুরে পাক খাচ্ছে
বিধাতা স্বয়ং দেখে যান নিঃশ্চুপ এর
অন্তে কি যে আছে?
ডানে যেতে বলি বামে যাবে না আছে
যত কড়া অনুশাসন
চাবুকের ঘায়ে চামড়া তুলে নেয় করে
যত দুঃশাসন,
কার আছে এত স্পর্ধা এ রাজ্যে মাথা
তুলে কথা বলবে
যেমন প্রজা তেমনই রাজ্য জ্ঞানী জনের
কান মলবে,
হীরকের দেশে যেন সবে আছে ঠেসে,উচিত
কথা মহাপাপ
সুবচন সুবিচার যেন সে রাজ্যে দেখি তার
বড় অভাব।
ওরে গুপী বাঘা তোদের সঙ্গীতের মুর্ছনা কে
নিল আজ কেঁড়ে
যত অভাবই থাক পেটে নাই ভাত,খাজনাটা
নেবে মেরে ধরে,
বিপদ থেকে হবে না উত্তরণ,মেঘে মেঘে বেলা
যায় চলে
পাহাড়ে পণ্ডিত লুকিয়ে আছে যে যত মুক্ত
মনের কথা বলে
মাথা তোলে যারা হবে মগজের ধোলাই
করে যাবে যন্তরমন্তর
গবেষক গবুচন্দ্র পড়ে যাবে মন্ত্র এ রাজ্যে
রবে না কোন তন্ত্র,
হলো না হলো না শেষ রক্ষা পেল না,হল
রাজার মগজ ধোলাই
গুপীর কণ্ঠে কি যাদু আছে মুগ্ধ জগতের
সবাই।
(বরেণ্য চলচ্চিত্রকার প্রয়াত সত্যজিৎ
রায়ের হীরক রাজার দেশ থেকে অনুপ্রানিত)
# Copyright_Shams_Rahman
# কবিতার_রচয়িতা_ডাঃশামস_রহমান
রচনার তারিখ:০৩/০৯/২০১৮
পাঠশালা - তকবির হুসাইন
![]() |
স্বরবৃত্ত ৪+৪+৪+২
পাঠশালাতে ভর্তি হলো
খুশি খোকার মনটা,
স্কুল থেকে নেই যে বিদায়
বাজলে ছুঠির ঘন্টা।
পাঠশালাতে যাচ্ছে খোকা
খাতা কলম হাতে,
সেথায় গিয়ে পড়ে এবং
খেলে সবার সাথে।
স্বপ্ন দেখে ছোট খোকা
অনেক বড় হবে,
লেখা পড়া করে সে যে
সবার পাশে র'বে।
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড
বলেন গুরু জনে,
সেই কথাটি বিশ্বাস করে
খোকা আপন মনে।
বিকাল বেলা খেলে খোকা
সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে,
শান্ত মনে পড়তে বসে
নিজের ছোট্ট নীড়ে।
দিন দুপুরে - মোহাম্মদ দিলু
![]() |
০২-০৯-১৮
টাকা নিয়ে আসলাম আমি
ব্যাংক থেকে নিচে,,
হঠাৎ দেখি তিনটা বাইক
লাগছে আমার পিছে।
চাকু দেখিয়ে বলে আমায়
টাকা গুলো দাও,,
জীবন বাঁচাতে বলি আমি
এই টাকা গুলো নাও।
টাকা নিয়ে চলে গেল
চোখের পলকে,,
আমার সাথে টাকা আছে
ঐ কথাটা বললো কে।
দিন দুপুরে রাস্তায় আমার
চাকু ধরলো গলে,,
ঐ সব দেখে রাস্তার লোক
সবাই গেলো সরে।
এই ভাবে যদি চলতে থাকে
আমরা কোথায় যাবো,,
এই সমাজের যুবক ভাইরা
তোমরা সবাই ভাবো।।
সেবার কাফন - মাহমুদ নজরুল
![]() |
সেবাব্রতী মহিলা আপনি
কি জবাব পেতে চান?
স্টেথো চেপে দিন বুকে
উইপোকার ঢিবির মতো
এ'পাঁজরে দেখে নিন
ভূমিকম্পে ধসে গেছে ইমারত,
মধুবতী কোরক বেদনাহত,
ব্যথা ব্যথা ঘন্টা বাজে বুকে
এ'পাঁজর বড় অসহায়।
ঔষধের নাম লিখে দিন
আপনার চুলে ঢাকা বুদ্ধি থেকে।
কী জবাব পেলেন অথবা পেতে চান?
চোখ,মুখ,রসনা,মনন
যাবতীয় চোখের খাতায়
কাজলের ভাজে লেপ্টে নিন,
বসন্তের ঝরে পড়া শেষ পাতাটির মত
আমি সেবাশ্রয়ী একমাত্র রোগী।
সেবাব্রতী হে মহিলা
সেবার কাফনে ঢেকে যেতে চাই।
(কাব্যগ্রন্থ:"অরূণিমা ")
ঋতু রাজ্ঞী - ডাঃ শামস রহমান
![]() |
১৬ই ভাদ্র’১৪২৫
শরতের আলো দু’নয়ন ভড়ালো যেন
বেঁধেছে বীথি বৃন্তে
পুষ্পের শোভা দুটি চোখ জুড়ালো তারে
খুঁজে ফিরি অজান্তে,
কি মধুর শোভা রূপমাধুর্য আভা খুঁজি
তারে পথপ্রান্তে
এ জীবন পূর্ণ কর সে আহবানে শরতের
শ্যামল বীথিকুঞ্জে,
খোল খোল দ্বার তোল তোল পাল মৃদ্যু
মন্দ সমীরণ বাহিরে
ভুবনের যত কালিমা মুছে যাক পরশ যেন
তার পাইরে;
কাশবনে জ্যোৎস্না কি শোভা ছড়ালো
দু’নয়ন মেলে তারে দেখি
তুমি আছ প্রিয়া মধুর এ ক্ষণে আবেশে
ভরে যাক এ তিথি,
শরতের বন্দনা সে তো অন্যন্যা ঋতুর
মাঝে সে রানী
পুষ্পলগ্নে যত ভ্রমরের গানে মুহু মুহু শুনি
তার ধ্বণি,
শারদীয় উৎসবে দেবী বারতা নিয়ে আসবে
শুক্লপক্ষ ধরায়
মহালয়ায় শুরু পঞ্চমী ষষ্ঠী সপ্তমী অষ্ঠমী
নবরাত্রি বিসর্জন দশেরায়,
দিগন্ত আজ মিলেছে বহুদূরে মেঘে মেঘে
ভাসে ভেলা
চিত্ত আমার মগ্ন হল চলে দূর নীলাকাশে
মেঘের খেলা,
শরতের মহিমা যেন গড়িমা নিয়ে সেজে সে
আজ সম্রাজ্ঞী
শ্যামলতার শোভায় দীপ্ত এ ভুবন রয়ে যাব
তার সাক্ষী,
ভুবন ভরে দিল চিত্ত নগ্ন হল মুগ্ধ প্রতুষ্যে
শিউলির গন্ধে
আমার সারাবেলা কেটে যাবে আজ রাজ্ঞীর
বন্দনা ছন্দে।
# Copyright_Shams_Rahman
# কবিতার_রচয়িতা_ডাঃশামস_রহমান
রচনার তারিখ:৩০/০৮/২০১৮
অন্য কবিতা - বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত
![]() |
আমার শুভাকাঙ্ক্ষী, পথ
প্রদর্শক,কাব্যগুরু রতনদা- যাঁর সাথে টেলিফোনিক
কাব্যচর্চায় কেটে গেছে কত রাত...
একটু বিরতি হলেই
মুঠোফোনে তাঁর কন্ঠ উঠতো বেজে-
বিশ্বজিৎ কবিতা শোনাও
কী শোনাব ভাবতে ভাবতে সেদিন,
সেদিন কথার পৃষ্ঠে কথা জুড়ে
বললাম তাঁকে-
যে কবিতা লিখেছিলাম শোনানো হয়নি,যে কবিতা
লিখেছি আজ শোনানো হল না,যে কবিতা লিখব
আগামীকাল হয়তো শোনানো হবে না
আসলে আজও একটাও কবিতাই হল না
কবিতাটা লেখা হলে
তোমাকেতো বলবই হ্যালো
বলিষ্ঠ উচ্চারণে অভয় দিয়ে তিনিও বললেন-
বিশ্বজিৎ লিখে ফেল
এইতো কবিতা হলো।
তাঁর একান্ত প্রশ্রয়ে আজও চলেছি লিখে,আছি
চেষ্টায়
জানিনা পারব কিনা লিখে যেতে
সেই,সেই কবিতাখানা-
যে হবে কবিতারানী ঠিক একখানা???
প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে
আমি,তুমি,সে বা রতনদা
সকলেই সেই একটাই কবিতা চলেছি লিখে-
সেই একখানা-
তুমি তার দিতে পার নাম
অন্য একখানা!!!
##
@বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত৪০এ
কবিতা: হৃদয়াঙ্গনা
![]() |
মর্তুজা মুন্না
যে ভালবাসা দেখতে চেয়েছি
মায়াবী সে মধুভৃৎ নয়নাধারে,
দেখা হয়নি তা আজও তোমার মাঝে।
গড়তে দেখিনি স্বপ্ন শহর।
অরুন আলোর যে আকুলতা বৃক্ষপত্রে;
ঘরে ফেরার যে ব্যাকুলতা শেষ বিহগে;
শিখরী বীজের যে প্রতিক্ষা বারিধারার
দেখা হয়নি তা আজও তোমার মাঝে।
শুধু দেখেছি কৃষ্ণ পক্ষের ন্যায় আঁখি,
যাতে রয়েছে না বলার ব্যাকুলতা
নিজেকে লুকিয়ে রাখার আকুলতা
কোন এক অজানা অচেনার প্রতিক্ষা।
তবুও ভালবেসে যেতে চাই তোমায়;
বিহগ যেমন ভালবাসে অনন্ত
স্রোতস্বিনী ভালবাসে জলধর
শিখরী ভালবাসে মৃত্তিকা।
যতদিন এ হৃদয় স্পন্দিত হবে;
এ নয়ন ভরে জল আসবে;
তনু মাঝে প্রাণ পতত্রী থাকবে
ততদিন এ হৃদয় ভালবাসবে।
________
সময়ের গুঞ্জন
![]() |
সময়ে গুঞ্জন কহে ফুরাইলো মোর সময় ।
কহে নিশিথে দেখ দুরের ঐ চাঁদ ।
রাতের অন্ধকারে কার হাত খানি ধরি ।
ছারি কার হাত ।
দিবালোকে তুমি হারায়েছো মোর হাত ।
অশ্রু সজল চোখে তাকিয়ে ছিনু তোমার পানে ।
দেখিনি কভু তোমার চোখে ।
ভালোবাসার কিঞ্চিত প্রান ।
একদা ফিরে এলে হায় ।
তুমি মোর ঘরে ।
তাকিয়াছিলে তুমি আমারি পানে ।
হারায়ে গিয়াছি আমি তখন অন্ধকারে ।
চলিয়াছি আমি পথ অজানারে উদ্দেশ্য করে ।
আমার অস্তিত্ব
![]() |
বুকে শিশিরের মেলা
সুবাস ছড়ানো পাপড়ির 'পরে
কালো ভোমরের খেলা।
রাতে জোনাকির মিটিমিটি অালোয়
কাটে অাঁধারের বাঁধ
অানমনা হয়ে কতই দেখেছি
জোছনা ছড়ানো চাঁদ।
নিঝুম রাতের নীরবতায়
সময় যেন থামে
কালো অাঁধারের বুক চিরে ফের
রোদের মেয়েরা নামে।
হাওয়ার নাচে দোলে সারা মাঠ
সোনালি অাভা তাতে
শান্ত ঝিলে হাঁসের দলেরা
জলকেলিতে মাতে।
পাখির কোরাসে মন ভরে যায়
বাতাসে ভরে বুক
ঝম ঝম ঝম বাদলে ভিজে
খুঁজে পাই সব সুখ।
অামি দিনমান কোলাহল করি
ঘরে ফিরে যাই সাঁঝে
উদাস হাওয়ায় গান গেয়ে ফের
মিশি প্রকৃতির মাঝে।
#Mostafa
কবিতা: স্বপ্ন
স্বপ্ন জীবনের সম্বল,
স্বপ্ন জীবনের প্রেরণা,
স্বপ্ন জীবনের পরম পাওয়া
স্বপ্ন জীবনের সাধ,
স্বপ্ন বাস্তবতার গ্লানি,
স্বপ্ন আশাহত মানুষের কল্পনার সত্য বাণী,
স্বপ্ন অভুক্ত মানুষের মুখের হাঁসি,
স্বপ্ন বিভীষিকার কর্ণপাত,
স্বপ্ন বিবর্ণ সুখ,
স্বপ্ন কোলাহলের সাড়া,
স্বপ্ন গভীর রজনীর কান্না,
স্বপ্ন মাটিরচাপ,
স্বপ্ন একগুচ্ছ রঙ্গিন পানি,
স্বপ্ন চাওয়া পাওয়ার ছায়া,
স্বপ্ন সূর্যদয়ের আবাস,
স্বপ্ন বিজয়ের শক্তি,
স্বপ্ন মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই,
স্বপ্ন আজকের সঠিক সিদ্ধান্ত,
স্বপ্ন বিরহী গাথা আঁখিজলের প্রিয় মানুষের নজর,
স্বপ্ন তেপান্তর 'এর' হাহাকার,
স্বপ্ন ভূষণ, স্বপ্নই খোঁরাক।
স্বপ্ন জীবনের প্রেরণা,
স্বপ্ন জীবনের পরম পাওয়া
স্বপ্ন জীবনের সাধ,
স্বপ্ন বাস্তবতার গ্লানি,
স্বপ্ন আশাহত মানুষের কল্পনার সত্য বাণী,
স্বপ্ন অভুক্ত মানুষের মুখের হাঁসি,
স্বপ্ন বিভীষিকার কর্ণপাত,
স্বপ্ন বিবর্ণ সুখ,
স্বপ্ন কোলাহলের সাড়া,
স্বপ্ন গভীর রজনীর কান্না,
স্বপ্ন মাটিরচাপ,
স্বপ্ন একগুচ্ছ রঙ্গিন পানি,
স্বপ্ন চাওয়া পাওয়ার ছায়া,
স্বপ্ন সূর্যদয়ের আবাস,
স্বপ্ন বিজয়ের শক্তি,
স্বপ্ন মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই,
স্বপ্ন আজকের সঠিক সিদ্ধান্ত,
স্বপ্ন বিরহী গাথা আঁখিজলের প্রিয় মানুষের নজর,
স্বপ্ন তেপান্তর 'এর' হাহাকার,
স্বপ্ন ভূষণ, স্বপ্নই খোঁরাক।
কবিতা: এই ছিল কি মোর অপরাধ
![]() |
তোমায় চিনতে পারিনি এতটুকু
শুধু চেষ্টা করেছি মাত্র।
আমি চাই নি তুমি আমার মত হও
কারন তুমি অনেক বড়
শুধু চেয়েছিলাম একসাথে হাঁটব পাশাপাশি
আমি চাই নি তুমি আমার হও
কারন আমি অযোগ্য
শুধু চেয়েছিলাম বৃষ্টিতে চা খাব একসাথে
আমি ছাড়া আমার আর কেউ নেই
ভেবেছিলাম তোমার পাগলামি দেখব
আর খুনসুটিতে মাতব খানিকক্ষণ
তুমি চলে গেলে অযোগ্য ছেড়ে যোগ্যের সন্ধানে..এটাই স্বাভাবিক
তোমার আশা যেন হয় পূরন
তবে খালি পায়ে আমি আর হাঁটি না...
কবিতা : অন্তরের প্রকৃতি
আত্মারাম করিয়াছ আলস্য করিয়া নষ্ট হত্তয়া পবিত্র অন্তরীপ"
যাহার মহে জাগিয়াছে কতো মানুষের অন্ত:করণ আলস্যপরায়ণ।
প্রকাণ্ড ব্যক্তিরা হয়ে ওঠেছে কৃতবিদ্য' আত্মজাহির পরায়ণ;
নিষ্ঠুর মানব অনার্জিত হইয়া উঠিয়াছে
বিচারবুদ্ধি শূন্যে পরিণত হয়েছে।
শৈল্পিক অভিঘাতহীন কলহ নামিয়াছে মানবের বুকে,
অন্তর হইয়াছে আজ দো-আঁশলা প্রকৃতির তাই শ্রেষ্ঠকে হরণ করা হচ্ছে"
নৈতিক আচরণ মানব প্রকৃতি থেকে জেনো আজ উচ্চ মাত্রায় লোভনীয়।
মনুষ্যত্বের শ্রেষ্ঠত্বা আজ জেনো ভান দরিয়াছে "
অভিতপ্ত মানব হাহাকার করিয়া চাহিয়া আছে স্থির হয়ে কোথায় পাবে সদ্যফোটা ফুল!
সুখ পাওয়া অন্তর প্রকৃতি জাগ্রত হোক
হোঁচট খাওয়া মানবের সন্ধানে"
অন্ধকারময় মানব আজ প্রণয়ে প্রণয়ে তুমুল হুংকার দিক রক্ত - মাংসে ঘড়া স্পৃহা।
সাহিত্য কণিকা; আমাদের সাহিত্য পত্রিকা।
সাহিত্য কণিকায় আপনাদের স্বাগতম। একঝাঁক উদীয়মান লেখকের লিখার ভুবনে হারিয়ে যেতে আহ্বান করছি।
আপনিও লিখতে পারেন 'সাহিত্য কণিকায়।লিখতে চাইলে আপনার ইমেইল এড্রেস কমেন্ট করুন। আপনাকে ব্লগে সংযুক্ত করে দেয়া হবে।এরপর পোস্ট করুন আপনার লেখা সাহিত্যের কণাগুলো।
এখানে লিখতে হলে আপনাকে অপ্রকাশিত লিখা পাবলিশ করতে হবে। অনলাইনে বা অফলাইনে প্রকাশিত কোন লিখা এখানে পাবলিশ করা যাবে না।
আপনিও লিখতে পারেন 'সাহিত্য কণিকায়।লিখতে চাইলে আপনার ইমেইল এড্রেস কমেন্ট করুন। আপনাকে ব্লগে সংযুক্ত করে দেয়া হবে।এরপর পোস্ট করুন আপনার লেখা সাহিত্যের কণাগুলো।
এখানে লিখতে হলে আপনাকে অপ্রকাশিত লিখা পাবলিশ করতে হবে। অনলাইনে বা অফলাইনে প্রকাশিত কোন লিখা এখানে পাবলিশ করা যাবে না।
Subscribe to:
Posts (Atom)